বেলাশেষে জামাইষষ্ঠী
কাল গেছে এক বিস্ময়কর দিন। বেলাশেষের মরসুম যাচ্ছে। করোনায় আপন করে নেয়, না আমfun আমায় নিয়ে লোফালুফি খেলে তাই নিয়েই ত্রস্ত থাকি।
এসময় ওপর থেকে ডাক! না না সে ওপর নয়, ওপরের ফ্ল্যাটে ছোট শ্যালিকার দুই সুপুত্রী,রাধিকা আর রুকমিনীর কাছ থেকে জরুরী তলব। যেতে হবে, ভারী জরুরী কাজ।
গিয়ে তো বিস্ময়ে শিবনেত্র অবস্থা। আজ নাকি আমাদের জামাইষষ্ঠী। এ কি বিস্ময় জাগে প্রাণে। শ্বশুর শ্বাশুড়ি বেঁচে থাকতে হলোনি। আজ বেলাশেষে এ কোন আমন্ত্রণ? ভারী মজবুত আর দমদার বন্দোবস্ত। জামাইষষ্ঠীর কেক,গ্লাসভর্তি সোনালী পানীয় আর আরসালানের বিরিয়ানি। কাল যেন আসমান থেকে খোদার রহমৎ ঝরে পড়ল। ওই যে কথায় আছে না, ভগবান কা ঘর মে দের হ্যায় আন্ধের নেহী।
আঁধার কেটে যখন আলোর প্রকাশ হয়েই গেল তখন থেকেই যাই আর কবছর, কি বলেন? আপনারাও দাবী তুলুন, "আসছে বছর আবার হবে।"
আমার বিশ্বাস আগামী বছরও হবে। হতেই হবে। আর এবারের মতই সে উৎসবেরও পুরোহিত হবেন এরাই, রাধিকা আর রুকমিনী।






No comments:
Post a Comment