Rear window. হিচককের এই ছবিটা অনেকেই দেখেছেন হয়তো। এইরকম সাসপেন্স আর থ্রিলারের জমাট বুনুনির ফিল্ম আমি আর দেখিনি। কি হয়েছিল? এক ফটোগ্রাফার তার ভাঙা পা নিয়ে পেছনের জানালায় বসে কি করে এক খুনীকে ধরলেন তাই নিয়েই এই ছবি। আমার অবশ্য আপনাদের শুভেচ্ছায় পা ভাঙেনি। এমনি এমনিই বসে আছি বাড়ীর পেছনের জানালার ধারে।
বসে সব চোখে চোখে রাখছি। কোন খুনীকে ধরতে? না,বোধহয়। বলতে পারেন তারই ভয়ে। তবে এ খুনী বড়ই বেপরোয়া। আমার সাধ নেই, সাধ্যিই নেই সেই খুনীকে ধরার।
দেখছি চলমান জীবন জানালার ধারে বসে। বসে থাকতে থাকতে কখনো নিজেকে আবার 'ডাকঘর' এর অমলও মনে হচ্ছে। কবরেজ আমাকেও বাইরে বেরোতে বারণ করেছেন। জানালা দিয়ে খুঁজছি সেই দইওয়ালাকে। যে বলেছিল আমাকে নিয়ে যাবে পাঁচমুড়া পাহাড়ের ধারে তার গ্রামে। ভারী আশায় আশায় বসে ছিলাম। কিন্তু সেটা এখন হবেই না। বলে দিয়েছে আমাদের দইওয়ালা ননী। তাই জুলাইয়ের ট্যুরও হয়ে গেল ক্যানসেল। মার্চের পরে কলকাতার বাইরে যাইনি। দমবন্ধ অবস্থা। কিন্তু? কিন্তু আর কি? আগে পিছু হটুক করোনা, তারপরে হবে'খন।
দইওয়ালা যখন গররাজী। অগত্যা, দইই সই। শুধু দই দিয়েই চালিয়ে নেব। তাই মিঠাই এ অনলাইনে অর্ডার দিলাম চিনিপাতা মিষ্টি দই। হয়ত আপনাদেরও প্রিয়। আজ শেষপাতে দইই থাক। পাহাড়ে সময়মত যাওয়া যাবে। কি বলেন?
বসে সব চোখে চোখে রাখছি। কোন খুনীকে ধরতে? না,বোধহয়। বলতে পারেন তারই ভয়ে। তবে এ খুনী বড়ই বেপরোয়া। আমার সাধ নেই, সাধ্যিই নেই সেই খুনীকে ধরার।
দেখছি চলমান জীবন জানালার ধারে বসে। বসে থাকতে থাকতে কখনো নিজেকে আবার 'ডাকঘর' এর অমলও মনে হচ্ছে। কবরেজ আমাকেও বাইরে বেরোতে বারণ করেছেন। জানালা দিয়ে খুঁজছি সেই দইওয়ালাকে। যে বলেছিল আমাকে নিয়ে যাবে পাঁচমুড়া পাহাড়ের ধারে তার গ্রামে। ভারী আশায় আশায় বসে ছিলাম। কিন্তু সেটা এখন হবেই না। বলে দিয়েছে আমাদের দইওয়ালা ননী। তাই জুলাইয়ের ট্যুরও হয়ে গেল ক্যানসেল। মার্চের পরে কলকাতার বাইরে যাইনি। দমবন্ধ অবস্থা। কিন্তু? কিন্তু আর কি? আগে পিছু হটুক করোনা, তারপরে হবে'খন।
দইওয়ালা যখন গররাজী। অগত্যা, দইই সই। শুধু দই দিয়েই চালিয়ে নেব। তাই মিঠাই এ অনলাইনে অর্ডার দিলাম চিনিপাতা মিষ্টি দই। হয়ত আপনাদেরও প্রিয়। আজ শেষপাতে দইই থাক। পাহাড়ে সময়মত যাওয়া যাবে। কি বলেন?




No comments:
Post a Comment